Thursday, 11 July 2024

পূর্ব বাংলার রান্না, কিছু কথা







বাঙালীর  আত্মপরিচিতির বেশ অনেক টাই খাবারের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। 

অবিভক্ত বাংলাতেই তৈরী হয়েছে বিভিন্ন স্বাদের পদ।

মঙ্গল কাব্য থেকে শুরু করে সমকালীন সব প্রবন্ধেই আমরা তার প্রমাণ পাই।

পূ্র্ববঙ্গের রান্নার কথা বললে প্রথমেই বলতে হয় তাদের রন্ধনশৈলী রন্ধন শিল্পে এক বিশেষ স্থান করে নিয়েছে।

বাঙালীই, প্রধানত পূর্ববঙ্গের মানুষ জন 

বোধহয় একমাত্র যারা ফলের খোসা থেকে ডগা,কাণ্ড থেকে শিকড়,ফুল থেকে পাতা সব কিছু দিয়েই তৈরী করে ফেলতে পারেন নানা রকম পদ।

দেশ বিভাগের পর ভিটে মাটি ছেড়ে ছিন্নমূলের ব্যথায় তখনও তারা জর্জরিত তবু তাদের রান্নার সাবেকিয়ানা বজায় রাখার চেষ্টা করেছেন। 

সেই সময় তাদের অভাবের মধ্য দিয়েই দিন অতিবাহিত করতে হতো তাই সাধারণ ক্ষেত্রে  বিভিন্ন আনাজের বাটাতে স্বাদের অদ্ভুত বৈচিএ তুলে ধরতেন তা প্রশংশনীয়।

পটল, ঝিঙে,আলু ইত্যাদি অনেক আনাজের খোসার সদব্যবহার করা হতো।

এঁদের কাছে "ঘ্যাঁট " বা " লাবড়া" এই ধরনের  পদগুলি সত্যিই উপাদেয়।

সমস্ত রকমের সবজি এই পদে ব্যবহার করা হয় যা অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর ও বটে।

তখনকার একান্নবর্তী পরিবারে এই জাতীয় রান্না খুব উপকারে আসতো যা সহজেই বানানো যেত।

রন্ধন শিল্পের কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায় যদি ভর্তার কথা বলা না হয়,যা বাংলাদেশের একটা অত্যন্ত জনপ্রিয় পদ।

থেতো করে,বেটে,বা হাত দিয়ে চটকে বানানই এই পদের বৈশিষ্ট্য।

শোনা যায় বাংলাদেশের গরীব মানুষ রসুন,লংকার সাথে বেটে এই ভর্তা বানাতেন।

কিন্তু এখন মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত পরিবারেও এই পদের স্থান হয়েছে।

যে কোনো সব্জির খোসা,সবজি বা মাছেরও ভর্তা হয়।

ইলিশ মাছের ভর্তা খুবই বিখ্যাত। এই ভর্তা বানানো দেখে উৎসাহিত হয়ে আমিও প্রায় বানিয়ে ফেলি😄।

মাওয়া ঘাটের ইলিশ ভর্তা খুব বিখ্যাত। 

মোঘল আমলে মোঘল বাবুর্চির হাত ধরে বাংলাদেশে কাবাবের প্রবেশ।সিক কাবাব,বুটি কাবাব ইত্যাদি। 

বিরিয়ানি ও এমন এক পদ যেটা মোঘল আমল থেকেই বাংলাদেশের রন্ধন শিল্প কে সমৃদ্ধ করেছে।

উত্তরব্ঙগে থাকাকালীন আমার অনেক বাংলাদেশের পরিবারের সাথে পরিচয় হয়েছিল তাদের কাছ থেকে বাংলাদেশের অনেক পদ আমার রান্নার ঝুলিতে আছে তার থেকেই একটা রান্না আজ জানাচ্ছি। 

কাঁঠাল বিচির হালুয়া

উপকরণ : দুধ :১/২ কাপ

ঘি: ১/২ কাপ

কাঁঠাল বিচি: ৮ টা মাঝারি /বড়

ছোটো এলাচ গুঁড়ো :১/২ চা চামচ 

চিনি : ১/২ কাপ

প্রনালী : কাঁঠাল বিচি ভালো করে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিন।বাদামী আস্তরণ ছুরি দিয়ে চেঁছে নিতে পারেন, থাকলেও কোনো অসুবিধা নেই।

গরম জলে কাঁঠালের বিচি গুলো ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন তাতে বীজের কষ কেটে যাবে।

এবার দুধ দিয়ে কাঁঠালের বিচি ব্লেন্ডারে নরম করে পেস্ট করে নিন।

কড়াই তে ঘি (১/২ কাপ) দিন আর পেস্ট টা ঢেলে দিন। ভালো করে নাড়ুন।এবার চিনি দিয়ে আবার নাড়তে থাকুন।যখন মিশ্রণ টা আঠালো হতে থাকবে আর কড়াইয়ের গা ছাড়তে থাকবে তখন এলাচের গুঁড়ো দিন।

ভালো করে মিশিয়ে নিন। 

এবার কড়াই থেকে একটা থালায় ঢেলে নিন।থালাতে আগে থেকে ঘি মাখিয়ে রাখবেন। 

হালুয়া ও রাখতে পারেন বা বরফি আকারে ও কাটতে পারেন।

কোনো ছাঁচে ফেলে সুন্দর ডিজাইন ও করতে পারেন। 

সুন্দর করে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। 



Sunday, 17 December 2023

মটন কাটলেট

 




মটন কাটলেট

মটন কিমা: ২০০ গ্রাম
আদা রসুন বাটা : ১ ১/২ টেবিল চামচ
পাতিলেবুর রস : ১ টেবিল চামচ
পিঁয়াজ কোরা ::২ টেবিল চামচ
পিঁয়াজ কুচি :১ টেবিল চামচ
কাঁচা লঙ্কা কুঁচি :২ চা চামচ
পুদিনা পাতা কুচি :৩ চা চামচ
ধনেপাতা কুচি : ৩ চা চামচ
লবণ স্বাদমতো
সরষের তেল : ভাজার জন্য।
ডিম : ২ টি
বিস্কুট গুঁড়ো : প্রয়োজন মতো।
প্রণালী : মটন কিমা ভালো করে ধুয়ে নিন।
উপরে উল্লেখ করা সমস্ত উপকরণ দিয়ে (শুধু ডিম বাদ) ভালো করে মাখিয়ে কমপক্ষে ১ ঘন্টা রাখুন।
এরপর একটা পাত্রে ২ ডিম ভেঙে অল্প লবণ দিয়ে ভালো ভাবে ফেটিয়ে রাখুন।
অন্য একটা থালাতে বিস্কিটের গুঁড়ো ঢেলে রাখুন।
এবার মশলা মাখানো কিমাতে ফেটানো ডিম দিন আর ২ চা চামচ মতো বিস্কিটের গুঁড়ো দিয়ে মাখিয়ে রাখুন।
ওই কিমা থেকে নিয়ে হাতের তালুতে সামান্য তেল লাগিয়ে কাটলেটের মতো তৈরী করে থালা তে রাখুন।
এবার খুব সাবধানে একটা একটা করে গড়া কাটলেট নিয়ে থালাতে রাখা বিস্কুটের গুঁড়ো লাগিয়ে সুন্দর করে কাটলেটের আকারে গড়ে ভাজার জন্য তৈরী রাখুন।
কড়াই তে সরষের তেল গরম করে গ্যাসের আঁচ সিম এ রেখে ধিরে ধিরে কাটলেট ভাজুন।
সন্ধ্যায় চায়ের সাথে বা ভাতের পাতে যে কোন ভাবে পরিবেশন করুন।
কাটলেটের সাথে কাঁচা পিঁয়াজ আর টমেটোর সস্ অবশ্যই দিন...।
ভালো খান... আনন্দে থাকুন।

Labels: , , , ,

Thursday, 26 October 2023

Mutton Chap/মটন চাপ

 

উৎসবের আনন্দে আমার রেসিপি
মটন চাপ
উপকরণ : খাসির মাংস :১/২ কেজি
পিঁয়াজ : ২৫০ গ্রাম
আদা ও রসুন বাটা :১ টেবিল চামচ।
গরম মশলা গুঁড়ো : ১ চা চামচ
হলুদ গুঁড়ো : ১ চা চামচ
জিরে গুঁড়ো : ১ চা চামচ
ধনে গুঁড়ো : ১ চা চামচ
কাশ্মীরী লংকা গুঁড়ো : ২ চা চামচ
কাজুবাদাম :২ টেবিল চামচ
চারমগজ: ৪ টেবিল চামচ
পোস্ত :২ টেবিল চামচ
জায়ফল : ছোটো একটা টুকরো
জয়িত্রী :১ টা পাপড়ি
বড়ো এলাচ : ১ টি
টক দই : ৩ টেবিল চামচ
বেসন : ২ চা চামচ
কেওড়ার জল : ২ চা চামচ
সাদা তেল : ৩ টেবিল চামচ
গাওয়া ঘি : ১ টেবিল চামচ
লবণ স্বাদমতো।
প্রণালী : খাসির মাংস মাঝারি মাপের কেটে ভালো করে ধুয়ে রাখুন।
পিঁয়াজ (২৫০গ্রাম) অর্ধেক সরু করে কুচি করে কেটে নিন। বাকি অর্ধেক পেস্ট করে নিন।
কাজু,মগজ,পোস্ত,জায়ফল ও জয়িত্রী একসাথে বেটে নিন।
গ্যাস এ প্রেসার কুকার বসিয়ে গ্যাস অন্ করুন।
সাদা তেল ও গাওয়া ঘি দিয়ে গরম করুন। এবার কুচি করা পিঁয়াজ হাল্কা ভাজুন। মাংস দিয়ে অল্প ভাজুন।পিঁয়াজ ব্রাউন হলে রসুন, আদা বাটা দিন,
কিচ্ছুক্ষণ পর পিঁয়াজ বাটা দিন।
বেশ কষা হলে,তেল ছাড়তে শুরু হলে হলুদ গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, কাশ্মীরী লংকাগুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো আর পরিমাণ মতো লবণ দিয়ে কষুন। এইসময় বড়ো এলাচটা অল্প চিরে মাঝে দিয়ে দিন।
এবার টক দই ও বেসন (২ চা চামচ) দিয়ে কষা হলে কাজু ইত্যাদির পেস্ট দিয়ে আবার নাড়ুন। দেখবেন খুব সুন্দর গন্ধ বার হচ্ছে।
সব মশলা মাংসর গায়ে লেগে বেশ তেল ছাড়া অব্দি নাড়তে থাকুন। এবার পরিমাণ মতো গরম জল দিন। উপর থেকে ২ চা চামচ কেওড়ার জল দিন, বেশি দেবেন না তাহলে তেতো হয়ে যাবে।
প্রেসার কুকার বন্ধ করে একটা whistle দিলে গ্যাস সিম এ রেখে ২০ মিনিট রেখে গ্যাস বন্ধ করে অপেক্ষা করে প্রেসার কুকার খুলুন।
গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন।
যদি কড়াই তে করেন তাহলে ঢাকা দিয়ে রান্না করতে হবে আর আরো বেশি সময় লাগবে।
পুজোর আমেজে এই রান্না মন ভরিয়ে দেবে।
উৎসবের দিনগুলো আরও আনন্দে ভরে উঠবে। 

Labels: , , , ,

Saturday, 30 September 2023

Ujbek Pulao/ উজবেক পোলাও

 উজবেক পোলাও।





উপকরণ : বাসমতী চাল : ৭৫০ গ্রাম
খাসির মাংস : ১/২ কেজি ( এই রান্না টি ভেড়ার মাংস দিয়ে হয়,আমি খাসির মাংস দিয়ে করেছি)
পিঁয়াজ : ৩ টি বড়ো মাপের ( লম্বা সরু করে কাটা)
আদা রসুন বাটা : ২ চা চামচ
গাজর : ২ টি (লম্বা সরু করে কাটা)
আস্ত রসুন : ১ টি বড়ো মাপের ( উপরের খোসা অল্প করে ছাড়ানো, রসুন কিন্তু আস্তই থাকবে।)
আস্ত জিরে : ১ থেকে ২ চা চামচ
গুঁড়ো জিরে :২ টেবিল চামচ
বড়ো এলাচ : ১ টি বড়ো মাপের।
কালো কিসমিশ :৫০ গ্রাম
সাদা তেল :৪ টেবিল চামচ
ঘি : ১ টেবিল চামচ
কাশ্মীরী লংকা গুঁড়ো :১ টেবিল চামচ
লবণ স্বাদমতো
প্রনালী : খাসির মাংস ভালো করে ধুয়ে অল্প জল দিয়ে ৮০℅ সেদ্ধ করে নিন।
বাসমতী চাল ভালো করে ধুয়ে জল ঝরিয়ে রাখুন।
ভাতের হাঁড়ি গ্যাসে বসান। তাতে সাদা তেল ও ঘি দিয়ে গরম করুন,এবার আস্ত বড় এলাচ দিন, আস্ত জিরে দিন, সুন্দর গন্ধ বার হলে পিঁয়াজ কুচি, আদা রসুন বাটা দিন।জিরে গুঁড়ো, কাশ্মীরী লংকা গুঁড়ো দিন। হালকা ভাজা হলে সরু করে কাটা গাজর দিন, কালো কিসমিশ দিন, বেশি ভাজবেন না। আস্ত রসুন হালকা ভেজে তুলে রাখুন।
এবার সেদ্ধ করা মাংস দিন,ভাজুন। স্বাদমতো লবণ দিন।
সমস্ত মোটামুটি ভাজা হলে জল ঝরানো চাল দিয়ে পরিমাপ অনুযায়ী জল দিন যাতে চাল ভালো সেদ্ধ হয় কিন্তু গলে না যায়। আধা চাল যখন সেদ্ধ হয়ে যাবে তখন আস্ত ভাজা রসুন মাঝে বসিয়ে দিয়ে বাকী সেদ্ধ করা শেষ করুন।
সুসিদ্ধ হয়ে পোলাও ঝরঝরে হলে আপনার "উজবেক পোলাও " একেবারে তৈরী।
কাঁচা পিঁয়াজের সাথে ডিনারে পরিবেশন করুন।

Thursday, 20 July 2023

জোয়ান পাতার পকোড়া




জোয়ান পাতার পকোড়া

আমাদের বাড়িতে জোয়ান গাছ আছে। পাতা গুলো বেশ সুন্দর দেখতে।আজ যে রান্নাটা তোমাদের সাথে ভাগ করে নেবো সেটা হলো "জোয়ান পাতার বেগুনী"... ভাবছো তো এটা আবার কি😃। যদি বেগুন দিয়ে বেগুনী বানাতে পারি তাহলে জোয়ান পাতা দিয়ে পকোড়া কেন বানাতে পারব না। এটা যেমন সুস্বাদু তেমনি স্বাস্থ্যকর।
উপকরণ : জোয়ান পাতা (১০ টা থেকেব১২ টা)গাছ থেকে কেটে নিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিলাম।
বেসন : ১ ১/২ কাপ
কালো জিরে : ১ চা চামচ
সাদা তেল : ভাজার মতো, সরষের তেল ও ব্যবহার করতে পারেন।
লবণ স্বাদমতো।
প্রনালী : বেসনে সাদা তেল (২ টেবিল চামচ), কালো জিরে, সামান্য লবণ দিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিলাম এতে পকোড়া বেশ মুচমুচে হবে।
এবার কড়াই তে তেল দিয়ে তা গরম হলে গ্যাস সিম এ রেখে জোয়ান পাতা বেসনে ডুবিয়ে ভেজে নিলেই তৈরী হয়ে গেল "জোয়ান পাতার পকোড়া "।
গরম ভাতের পাতে ডালের সাথে খেয়ে দেখো কেমন লাগে।সত্যিই অপুর্ব লাগবে। চেষ্টা করে দেখতে পারো কেমন লাগলো জানিও।

Labels: , ,

Friday, 7 July 2023

MIXED VEGETABLES CURRY/পাঁচমিশালি তরকারি

পাঁচমিশালি তরকারি

 
বাড়ির টবে লাগানো বীজ থেকে ডাঁটা শাক হয়েছিলো তাই দিয়ে আজ একটা লোভনীয় তরকারি বানালাম।
আমরা যখন মালদা তে ছিলাম তখন বিভিন্ন হোটেল এ এই ধরনের সবজি বানাতো, আমার তাদের কাছেই শেখা।
রেসিপি তে আসা যাক।
উপকরণ : ডাঁটা শাক : কিছুটা
কুমড়ো : এক ফালি
পেঁপে : ৪ থেকে ৫ টুকরো
বেগুন : ৫ থেকে ৬ টুকরো
আলু : ৫ থেকে ৬ টুকরো
টমেটো : ১ টি
পিঁয়াজ : ১ টি বড়ো
সমস্ত সবজি লম্বা করে কেটে নিন।
পাঁচফোড়ন :১চা চামচ
কাঁচা লঙ্কা : ২টি চেরা
হলুদ গুঁড়ো :১ চামচ
জিরে গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো :১ টেবিল চামচ করে।
কাশ্মীরী লংকা গুঁড়ো :১ চা চামচ
লবণ স্বাদমতো
চিনি :১ টেবিল চামচ
প্রনালী : সমস্ত সবজি লম্বা করে কেটে ধুয়ে প্রেসার কুকার এ হাল্কা সেদ্ধ করতে হবে। সেদ্ধ করা সব জল ফেলে দেবেন না। তাহলে স্বাদ ও পুষ্টিগুণ ২ টোই নষ্ট হবে।
গ্যাস এ কড়াই বসান তাতে সরষের তেল দিন, তেল গরম হলে পাঁচফোড়ন, কাঁচা লঙ্কা, পিঁয়াজ, টমেটো দিন। সামান্য লবণ দিন যাতে তাড়াতাড়ি নরম হয়ে যায়। এবার সমস্ত পরিমান মতো সমস্ত মশলা দিয়ে ভালো ভাবে নাড়তে থাকুন,এই সময় আর একটু লবণ দিন। একটু তেল ছাড়লে সেদ্ধ সবজি দিয়ে ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন। সামান্য জল ছিটিয়ে দিয়ে চিনি দিয়ে নেড়েচেড়ে মাখা মাখা হলে গ্যাস বন্ধ করে ঢাকা দিয়ে রেখে দিন। ৫ থেকে ১০ মিনিট পর গরম ভাতের সাথে খান।রুটির সাথে ও খুব ভালো লাগে।
 

Labels: , , , ,

Tuesday, 4 July 2023

POINTED GOURD BHARTA/পটলের ভর্তা

 



Pointed Gourd Bharata / পটলের ভর্তা
 
It is is easy to cook, but those who are new housewives, it is very difficult for them if they do not learn some simple cooking.
So I want to share this recipe.
Ingredients: Pointed Gourd: 5 to 6 (peeled and cut lengthwise and washed)
Onion (1 large)
Garlic (4 cloves)
Ginger (1 inch),
Green chillies (2)
Tomato (1): Wash and finely chop. Mustard oil: 3 tbsp
Kashmiri red chilli powder :2 tbsps
Salt to taste.
Method:
Boil pointed gourd and drain out the water. Now squeeze the pointed gourds well. Discard the seeds. Add mustard oil to the pan, when the oil is hot, add onion, garlic, ginger, tomato, green chillies.
Add little salt.
When all the ingredients become soft, stir well , add little sugar, stir again with kashmiri red chilli powder, turn off the gas when it becomes smooth. Serve with hot rice or hot home made roti.

Labels: , , ,